ইরান-ইসরাইল যুদ্ধ বাংলাদেশের যে তিন খাতে প্রভাব ফেলবে।


জাতীয়

ইরান-ইসরাইল যুদ্ধ বাংলাদেশের যে তিন খাতে প্রভাব ফেলবে



অর্থনৈতিক ব্যবসার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ হচ্ছে। বর্তমানে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির নাম নেতিবাচক। এ গভীর-ইসরাইল যুদ্ধের দেশের অর্থনীতিতে আরও বেশি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। আরও গভীরতর করবে।

যুগান্তরের সাথে আলাপ কালে দেশের শীর্ষস্থানীয় অর্থনীতিবিদরা বলেন। তাদের বলা হয়েছে, অগ্রগতি ও ইসরাইয়ের দুই দেশের সঙ্গে শান্তির অর্থনৈতিক সম্পর্ক খুব বেশি নেই। তবে এই যুদ্ধ পুরো মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিরতা তৈরি করতে পারে। আর যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হলে অর্থনীতিতে তার প্রভাব।

প্রথমত, তেলনি তেলের দাম বাড়লে খাতে প্রভাব পড়ে। দ্বিতীয়ত, প্রভাব ফেলবে বৈদেশিক শ্রমবাজারে। শেষ হরমুজ প্রণালি বন্ধ হলে জ্বালানি সহ পুরো পণ্য সরবরাহে প্রভাব।

প্রসঙ্গত, বার বার আকে স্মারিক চালায় ইসরাইল। নিজের পালাটা শুরু করেছে। রাজ্য তারা হার মুজ প্রণালি বন্ধের বন্ধ। এই হরমুজ প্রণালি একটি সরু জলপথ, যা পশ্চিমের উপসাগরকে পূর্বে ওমান উপসাগর ও এলাকা সাগরের সঙ্গে। এই পথটি পথের পথ। আন্তর্জাতিকভাবে এটি গুরুত্বপূর্ণ। খনিজ তেলবাহী জাহাজ যাতায়াতের এটিই পথ। এটা বন্ধ হলে সব ধরনের প্রভাব ফেলবে।

বর্তমানে অবস্থা মোট পরিমাণের ৩০ পণ্য। এর মধ্যে রয়েছে-জ্বালানি তেল, খাদ্য এবং সার। এই পণ্যের সবই হরমুজ প্রণালি প্রকাশ করা হয়। ইন্টারন্যাশনাল নিষেধাজ্ঞার কারণে গভীরের সাথে দুপাক্ষিক কৌশল

২০০৬-এ জুলাইয়ে বাংলাদেশ ও অগ্রগতিমূলক লড়াই করে। তবেও সম্পর্ক খুব বেশি এগোয়নি। কিন্তু পরিস্থিতি অর্থনৈতিক সম্পর্কে অনেক অংশই মধ্যপ্রাচ্যের দেশ আবর, দেশ আবররাত, কাতার এবং যেমন দেশটির সঙ্গে। মধ্যপ্রাচ্য অস্থির হলে অর্থনীতিতে বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

এক্রিকেট উন্নয়ন উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপ স্ট্যাডিজ (বিআইডিএস) গুরুত্বপূর্ণ মহাচালক এম কেজের সাথে। তিনি যুগান্তরকে বলেন, গভীর-ইসরাইল যুদ্ধ শুরু হয়েছে। তবে এই যুদ্ধ শুধু দুই দেশের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। পুরো গোটা মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিরতা তৈরি করেছে। আর পরিস্থিতি অর্থনীতি অনেকটাই মধ্যপ্রাচ্যের স্থায়ীশীলতার সাথে সম্পৃক্ত। ফলে এই যুদ্ধ অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। তবে এই প্রভাবের গভীরতা নিয়ন্ত্রণ করবে, যুদ্ধ কতটা দীর্ঘ স্থায়ী হবে তার উপর।

তিনি বলেন, এখানে শঙ্কা আছে। প্রথমত, বাংলাদেশী নকশার উপর নশীল। স্বতন্ত্র মধ্যপ্রাচ্য প্রকাশ থেকে। এর মধ্যে এলজি (তরল প্রকৃতির) এবং ক্রুড অয়েল (অশোধিত তেল)।

বি বিষয়তা বাজার বাজার। স্বেচ্ছায়দের সকলেই মধ্যপ্রাচ্যের কাজ করে। গত কয়েক দেশের গণসংযোগ পরিবর্তন, বড় কৃতিত্ব রেমিট্যান্সের (প্রবাসীদের অর্থ)। কিন্তু মধ্যপ্রাচ্য অস্থির হলে রেমিট্যান্স কমবে। এটি দেশের অর্থনীসরাইল যুদ্ধের দেশের অর্থনীতিতে আরও বেশি 

নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। আরও গভীরতর করবে।


Post a Comment

Previous Post Next Post